Siddheshwar Shiva Temple

🔴Outside the temple are two decayed but identifiable
stone "nandi" bulls, Lord Shiva's mount.
Siddheshvara Temple at Barakar, Poschim bardhaman district.
🔴 Hindu religious place.
🔴 Ancient and Artistic.


বারাকার বাসষ্ট্যান্ড অথবা রেল স্টেশন থেকে মাত্র ১০ মি: দূরত্ব। প্রাচীন এই মন্দির টি আনুমানিক ১৪০০ সালে নির্মাণ করা হয়।
প্রাচীন এই মন্দির টি পাথর এর তৈরি । শিব মন্দির আর হনুমান মন্দির অবস্থিত।
খুব সুন্দর এই মন্দির টি, চলুন আমার সাথে আপনারাও দেখে নিন।
ইতিহাসের খোঁজে বেগুনিয়া মন্দির।
পর্ব-১ম
পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল সদরের অন্যতম বাণিজ্য এলাকা হলো বরাকর বা বারাহকর (ঝাড়খণ্ডের লাগোয়া)।যদিও এর প্রাচীন নাম ছিল লধনা যা পরবর্তীতে হয় কান্তনগর।কান্তনগর নাম টি এসেছিল কাসিমবাজারের মহারাজা কৃষ্ণকান্ত নন্দীর নাম অনুসারে।তিনি লধনার অঞ্চলের এস্টেট কিনে নেন মহারাজার কাছ থেকে।পরবর্তী কালে তার নামানুসারে লধনা হয়ে যায় কান্তনগর।এখানেই আছে বিখ্যাত ও ইতিহাসের মূল্যবান সম্পদ বেগুনিয়া মন্দির।

বরাকরে দামোদর নদের প্রায় কোল ঘেঁষে চারটি মন্দির একত্রে বেগুনিয়া নামে পরিচিত। সুপ্রাচীন-ঐতিহাসিক, নান্দনিক এবং অপরিসীম প্রত্নতাত্বিক মূল্যের নিদর্শন এই মন্দিরগুলি। আগে মোট ৫টি মন্দির ছিল। বর্তমানে চারটি অপূর্ব সুন্দর পাথরের দেউল অবশিষ্ট, এদের একত্রে সিদ্ধেশ্বর মন্দির বলা হয়। তৃতীয় মন্দিরটি পশ্চিমমুখী, বাকিগুলো সব পূর্বমুখী। চতুর্থ মন্দিরটি বাংলার সর্বপ্রাচীন দেউল স্থাপত্য।বেগুনিয়া নামটি একটু অদ্ভুত। এই মন্দিরগুলির শিখরের আকৃতির সঙ্গে অনেকাংশে আধকাটা বেগুনের সাদৃশ্য আছে বলে এই জায়গার নাম বেগুনিয়ার মন্দির।

প্রতিষ্ঠাতা:

বিনয় ঘোষের লেখা থেকে জানা যায় যে ১৩৮২ শকাব্দে (বা ৭৮ যোগ করে ১৪৬০ খ্রিস্টাব্দে) ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষে অষ্টমী তিথিতে জনৈক রাজা হরিশ্চন্দ্রের স্ত্রী হরিপ্রিয়া তাঁদের ইস্টদেবতা শিবেরউদ্দেশ্যে এই মন্দির নির্মাণ করেন। তৃতীয় মন্দিরের শিলালিপি অনুসারে ১৪৬৮ শকাব্দে (১৫৪৬ খ্রিস্টাব্দে) জনৈক ব্রাহ্মণ নন্দ এবং তাঁর স্ত্রী এই মন্দিরটি সংস্কার করেছেন। অর্থাৎ মন্দিরটি আরো আগে নির্মিত।
বিবরণ:
পাথরের তৈরি দেউল মন্দির পশ্চিমবঙ্গে বিরল। অলংকরণ, আকার, নান্দনিকতা দিয়ে বিচার করলে একমাত্র পুরুলিয়ার বান্দার দেউল এর সঙ্গেই বেগুনিয়ার মন্দিরের তুলনা করা যায়।চতুর্থ মন্দিরটি রেখা বা শিখর দেউলের সর্ব প্রাচীন উদাহরণ। নিচু ভিতের ওপর উঁচু গর্ভগৃহ। গোড়া থেকেই শিখরের ক্রমবক্র রেখা উপরে উঠে গেছে। শিখরের পগ রেখাগুলি যেন অসংখ্য লোহার পাতের মতন মন্দিরকে বেষ্টন করে আছে। শিখরের উপর একটি বৃহৎ আমলক শিলা(গোল চাকতির মতন খাঁজ কাটা)।
স্থাপত্য:
স্থাপত্যের দিক দিয়ে এই মন্দিরটি ভুবনেশ্বর এর পরশুরামেস্বর মন্দিরের সমকালীন, অর্থাৎ অষ্টম শতকে তৈরি।পরশুরামেস্বর মন্দিরে বিমানের সঙ্গে যুক্ত আছে জগমোহন, যা এই মন্দিরে নেই। এছাড়া ওড়িশার রেখা দেউল এর মন্দির গুলির আমলক গুলি উত্তল, কিন্তু বরাকর মন্দিরের আমলক গুলি অবতল।
প্রতিটি মন্দির গাত্রে অসম্ভব সুন্দর পাথরের মূর্তি- যেমন উড়ন্ত সিংহ, মকর, রাক্ষসের মতন কীর্তিমুখ (যা শিব মন্দিরের বিশেষত্ব)।স্কন্ধ পুরাণে বলা হয়েছে, শিবের আদেশে জলন্ধর রাক্ষস নিজের শরীরকে নিজে গিলে ফেললে, শিব তার নাম নাম দেন- কীর্তিমুখ বা face of glory। এছাড়াও বিভিন্ন দেবদেবী, অনন্তসজ্জায় বিষ্ণু, অসংখ্য মৎসকন্যা আছে মন্দির জুড়ে...





my facebook account -
  / aschorjo  



😇 IF YOU LIKE THIS VIDEO PLEASE SUBSCRIBE TO MY CHANNEL 🙏 AND PRESS THE BELL ICON 🔔

THANK YOU ❤️