গা-ছমছমে পরিবেশ||ঐতিহাসিক ধান্যকুড়িয়া গাইন গার্ডেন||অমাবস্যা রাতে নূপুরের শব্দ?@shekharmandal8656
The impression The impression
169 subscribers
291 views
21

 Published On May 29, 2023

গা-ছমছমেপরিবেশ||ঐতিহাসিক ধান্যকুড়িয়া গাইন গার্ডেন ||অমাবস্যা রাতে নূপুরের শব্দ//@shekharmandal8656
THE IMPRESSION
Travel with kaushik
explorer shibaji
oneday trip from kolkata
#শিয়ালদহ থেকে হাসনাবাদ লোকালে কাঁকরা মির্জানগর নেমে অটোতে ২০ মিনিটে ধান্যকুড়িয়া বাস স্টপে নেমে অদূরে ধান্যকুড়িয়া গাইন গার্ডেন, বাসে বা personal গাড়িতে আসাযায়।
#বসিরহাট ২ ব্লকের মাটিয়া থানার ধান্যকুড়িয়া তে টাকি রোডের ধারে ঐতিহাসিক নিদর্শন ধান্য.গাইন গার্ডেন প্রায় ২০০ বছর ধরে ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসাবে স্থান করে নিয়েছে।এখানকার নির্মান কাজ ইউরোপ ঘরানা মনে করায়। জমিদারি আমলে প্রত্যেক জমিদার বাড়ির একটি করে বাগান বাড়ি থাকত।গাইন গার্ডেন হল গাইন জমিদার পরিবারের বাগান বাড়ি।সে আমলে ইংরেজদের সাথে ধান্যকুড়িয়া জমিদারের ব্যাবসায়িক সম্পর্ক ছিল তো ইংরেজ রা এখানে আসলে তাদের বিনোদনে এই বাড়িগুলির ব্যাবহার হত।ধান্যকুড়িয়ার ঐতিহ্য বহনকারী যে নির্মান গুলি ছিল, এটা তার অন্যতম।
#জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হওয়ার পর প বঙ্গ সরকার গাইনদের নিকট থেকে নামমাত্র ভাড়ার বিনিময়ে সরকারি অনাথ আশ্রম করেছিলেন,পরবর্তীতে জেলা পরিসদ গাইন পরিবারের নিকট থেকে অধিগ্রহণ করেছিল,তারপর থেকে সেটি সরকারের অধিন। এখন এটির ভগ্ন দশা এবং সরকারি ভাবে হেরিটেজ ঘোষনা হওয়ায় মেয়েদের অনাথ আশ্রমটি অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়।এখন এটির তত্তাবধানে রয়েছে মাটিয়া প্রশাসন।
#এখন এটি বিশেষ দর্শনীয় স্থান হিসাবে পরিগনিত হয়।এ বাড়ির প্রতিটি ইঞ্চি ইতিহাসের সাক্ষ বহন করে।এর নির্মান কাজ আজও সবাইকে অবাক করে।এর গাছমছমে পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবেই। লোকমুখে আজও শোনাযায় অমাবস্যার রাতে এখানে নূপুরের শব্দ শোনা বেজে ওঠে।
#এখানে ভিতরে প্রবেশ করতে হলে মাটিয়া থানার অনুমতি নিয়ে আসতে হবে।আজ আপনাদের এই ঐতিহাসিক নিদর্শন টিকে সম্পুর্ন ঘুরে দেখাবো।
weekend trip এ ধান্যকুড়িয়া আসলে গাইন গার্ডেন কে প্রত্যক্ষ না করলে আপনার অনেক কিছু অপূর্ণ থেকে যাবে।.

show more

Share/Embed